নিবন্ধিত ১২ দলকে নিয়ে দ্বিতীয় দিনের সংলাপে বসেছে ইসি
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নিবন্ধিত ১২টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় এ সংলাপের প্রথম পর্ব শুরু হয়।এই পর্বে অংশ নিয়েছে গণফোরাম, গণফ্রন্ট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি–বিএসপি, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির প্রতিনিধিরা।বেলা ২টা থেকে ৪টা পর্যন্ত নির্বাচনী সংলাপের দ্বিতীয় পর্বে অংশ নেবে বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল–বাংলাদেশ জাসদ, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি–বাংলাদে...
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নিবন্ধিত ১২টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় এ সংলাপের প্রথম পর্ব শুরু হয়।
এই পর্বে অংশ নিয়েছে গণফোরাম, গণফ্রন্ট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি–বিএসপি, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির প্রতিনিধিরা।
বেলা ২টা থেকে ৪টা পর্যন্ত নির্বাচনী সংলাপের দ্বিতীয় পর্বে অংশ নেবে বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল–বাংলাদেশ জাসদ, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি–বাংলাদেশ ন্যাপ, তৃণমূল বিএনপি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রতিনিধিরা।
এর আগে গত ১৩ নভেম্বর নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে নির্বাচনী সংলাপ শুরু করে ইসি। সেদিন ১২টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দুই পর্বে ইসির এই সংলাপ হয়।
সংলাপের শুরুতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, গত বছরের নভেম্বরের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আমাদের অনেক বড় কাজে হাত দিতে হয়েছে। তবে আমাদের পক্ষ থেকে নির্বাচন সংস্কার কমিশন ও ঐক্যমত কমিশন কাজ এগিয়ে নিয়েছে।
নির্বাচন সংস্কার কমিশন সব অংশীজনের পাশাপাশি বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে অন্তত ৮০টির বেশি সংলাপ করে তারপর সুপারিশ দিয়েছে জানিয়ে সিইসি বলেন, সংস্কার কমিশনের কিছু উদ্যোগের বিষয়ে সরকার স্ব-উদ্যোগে বাস্তবায়ন করে ফেলবে বলেছে।
রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সহযোগিতা চেয়ে সিইসি বলেন, একটা সুন্দর গ্রহণযোগ্য পরিবেশে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন যেন করতে পারি এটাই আমাদের মূল উদ্দেশ্য। তবে ভালো নির্বাচন করতে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সহযোগিতা দরকার হবে।
আচরণবিধি মেনে চলার পরামর্শ দিয়ে সিইসি আরও বলেন, সবার মতামত নিয়ে এই আচরণবিধি করা হয়েছে। আচরণবিধি পরিপালনের ওপর নির্ভর করবে একটা সুন্দর নির্বাচন। তাই আচরণবিধি মানা ও প্রচারে দলগুলোর প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন সিইসি।